হযরত ইয়াকূব (আ)
জন্ম ও বংশপরিচয় হযরত ইয়াকুব (আ) আনু. ১৮৩৬ খৃ. পূ. সালে কান্আন (বর্তমান ফিলিস্তীন)-এ জন্মগ্রহণ করেন (বাইবেল ডিকশনারী, পৃ. ২৩)। […]
জন্ম ও বংশপরিচয় হযরত ইয়াকুব (আ) আনু. ১৮৩৬ খৃ. পূ. সালে কান্আন (বর্তমান ফিলিস্তীন)-এ জন্মগ্রহণ করেন (বাইবেল ডিকশনারী, পৃ. ২৩)। […]
হযরত ইসহাক (আ) হযরত ইসহাক (আ) একজন বিশিষ্ট নবী। তিনি মহান নবী হযরত ইবরাহীম খলীলুল্লাহ (আ)-এর দ্বিতীয় পুত্র। তাঁহার বংশতালিকা
বংশঃ হযরত আইয়ুব আঃ ছবরকারী নবীগণের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় এবং অনন্য দৃষ্টান্ত ছিলেন। ইবনু কাছীরের বর্ণনা অনুযায়ী তিনি ইসহাক (আঃ)-এর দুই
হযরত দাঊদ (আঃ)-এর মৃত্যুর পর সুযোগ্য পুত্র সুলায়মান তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। শেষনবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর আবির্ভাবের ন্যূনাধিক দেড় হাযার বছর পূর্বে
প্রাচীন মিসরের রাজধানী ছিল পেণ্টাটিউক। নিল নদের তীরে এই নগরে বাস করতেন মিসরের “ফেরাউন” রামেসিস। নগরের শেষ প্রান্তে ইহুদীদের বসতি।
হারুন (আরাবী: هارون, প্রতিবর্ণী. Hārūn, হিবরুאַהֲרֹן, ’Ahărōn) ইসলাম ইয়াহুদী ও খরিসটান অনুসারে একজন নবী। ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কোরানে ও হাদীসে তাঁর
যাকারিয়া ও ইয়াহইয়া সুলায়মান পরবর্তী দুই নবী পরস্পরে পিতা-পুত্র ছিলেন এবং বায়তুল মুক্বাদ্দাসের অধিবাসী ছিলেন। ইয়াহইয়া ছিলেন পরবর্তী নবী ঈসা
হযরত ঈসা (আঃ) ছিলেন বনু ইস্রাঈল বংশের সর্বশেষ নবী ও কিতাবধারী রাসূল। তিনি ‘ইনজীল’ প্রাপ্ত হয়েছিলেন। তাঁরপর থেকে শেষনবী মুহাম্মাদ
ইউনুস (আঃ)-এর কওম হযরত ইউনুস বিন মাত্তা (আঃ)-এর কথা পবিত্র কুরআনের মোট ৬টি সূরার ১৮টি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে। সূরা নিসা
হযরত শোয়েব (আঃ) হযরত ছালেহ (আঃ) এর বংশোদ্ভুত নবী ছিলেন। অবশ্য তাঁকে হযরত ইব্রাহীম খলিলুল্লাহর (আঃ) এর বংশোদ্ভুত নবী বলেও